আমার ডিজিটাল দুনিয়া
প্রযুক্তির সাথে সব সময়
সোমবার, ১১ এপ্রিল, ২০১১
মুক্ত করে দাও !!!
তুমি যদি কিছুকে ভালোবাস, তবে তাকে মুক্ত করে দাও; যদি তা তোমার কাছে আসে তবে তা তোমার আর যদি না আসে তবে তা কোনদিন তোমার ছিল না। কথাটি শেক্সপিয়রের।
কথাটিতে আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে বিশ্বাস করেছি এবং ঠকেছি। কৈশোরে ঠকেছি। যৌবনে ঠকেছি। আহ্ কবিরা যাকে বলে সোনালি যৗবন- বালিশের তলায় লুকানো স্বামী-স্ত্রীর মিলনকথা- নারীর ৬৪ কলার পাঠ নিতে নিতে- একলা বন্ধ রুমে যৌবনের সাথে খুনসুঁটি করতে করতে অবাক বিস্ময়ে দেখেছি সোনালি যৌবনের মহাপ্রপাত।.
শুরুর না করতেই আউট
এক সুন্দরী মহিলা গেছে পুলিশের কাছে অভিযোগ করতে: ছার, আমার ইজ্জত লুইট্যা লইসে এক বজ্জাত, লম্পট ক্রিকেটার।
পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ক্রিকেটার?
মহিলা: ওই লুকের হাতে গলাভস, মাথায় হেলমেট আর পায়ে প্যাড আছিলো। আর আমার মুনে হ্য় বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান আশরাফিল আছিলো।
পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ওইডা আশরাফিল?
মহিলা: আরে বেশীক্ষণ টিকে নাই তো। শুরুর লগেই আউট
পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ক্রিকেটার?
মহিলা: ওই লুকের হাতে গলাভস, মাথায় হেলমেট আর পায়ে প্যাড আছিলো। আর আমার মুনে হ্য় বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান আশরাফিল আছিলো।
পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ওইডা আশরাফিল?
মহিলা: আরে বেশীক্ষণ টিকে নাই তো। শুরুর লগেই আউট
শুক্রবার, ৮ এপ্রিল, ২০১১
ভূত নিয়ে একটি সত্য ঘটনা…..
যারা ভূতে বিশ্বাস করেন না, বা করতে চান না তাদেরকে আজকে একটা সত্য ঘটনা শুনাব-
আমি সবসময় ঢাকা থেকে রাত্রে বাড়িতে যায়। কারন ছুটি পাই কম আবার চিন্তা করি রাত্রে চলে গেলে পরদিন সকালটা বাসা থেকেই শুরু করা যাবে। ছাত্র অবস্থায় ক্লাস শেষ করেই রওনা হয়ে যেতাম। এখনও অফিস শেষ করেই সোজা মহাখালী – তারপর ময়মনসিংহ – হালুয়াঘাট। মোটামুটি ছয়ঘন্টা।
একদিন ক্লাস শেষ করে বাড়ী রওনা হলাম।
মানুষ খেকো দানব
এস.এস.সি পরিক্ষা শেষ। কি করব ভেবে পাচ্ছিলাম না? একদিন আম্মা বলল চল সইয়ের বাড়ী থেকে বেড়িয়ে আসি। আমি, আম্মা, বদরুল, হাদীমামা সবাই মিলে কিশোরগন্জের পাকুন্দিয়া আম্মার সইয়ের বাড়ী বেড়াতে গেলাম। হৈ হৈ রৈ রৈ করে দিনগুলো খুব ভালই কাটছে। এর মাঝে একদিন ঐ এলাকায় মাইকে প্রচার হচ্ছে যাত্রা হবে।আমরা খুবই উৎফুল্ল। রাত্রে আমি, মামা, নয়ন ভাই, স্বপন, শরিফ, আরও তিনজন মিলে রওনা হলাম। মোটামুটি তিন কি.মি. রাস্তা। তার মাঝে নাকি আবার নদী পার হইতে হয়।
প্রচন্ড শীত। খোলা গলায় গান ছেড়ে নদীর পাড় দিয়ে চলছি। পাশের ঘন কাশবনের ফাক দিয়ে মাঝে মাঝে একজোড়া...দুই জোড়া চোখ এসে উকি দেয়। উকি দিয়েই শেয়াল গুলো পাশের ঝোপে হারিয়ে যায়
প্রচন্ড শীত। খোলা গলায় গান ছেড়ে নদীর পাড় দিয়ে চলছি। পাশের ঘন কাশবনের ফাক দিয়ে মাঝে মাঝে একজোড়া...দুই জোড়া চোখ এসে উকি দেয়। উকি দিয়েই শেয়াল গুলো পাশের ঝোপে হারিয়ে যায়
শুক্রবার, ১২ নভেম্বর, ২০১০
গল্প: দেহজ - ২ (শেষ)
Sent to you by জন via Google Reader:
via somewherein... blog on 11/11/10
পর্ব ১: Click This Link ২ প্রেম করে বিয়ে হয় আমাদের। আমার স্ত্রীর নাম প্রীতি। সেই যুগে এখনকার মতো স্বাধীনতা ছিল না । বিবাহে পরিবারের সম্মতি লাগতো। আমার বয়স ছিল মাত্র ২৩। বাবা ঘোড়াশালে কাঠের হার্ডওয়্যার দোকান চালাতো। ভীষণ রগচটা মানুষ।আমাদের প্রেমটা সে জানতো না। মার কাছে জেনেছিলাম বাবার ইচ্ছে আমি যেন...
Things you can do from here:
- Subscribe to somewherein... blog using Google Reader
- Get started using Google Reader to easily keep up with all your favorite sites
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)